You need to sign in or sign up before continuing.
Take a photo of a barcode or cover
lighthearted
relaxing
fast-paced
Here you will see pictures of people close to Patti and items of special worth [because it belonged to a poet, an activist, a painter, etc]. Some of the items belonged to some very interesting people. Who I will read more about because I discovered them in Patti's book of photos.
i love Patti so much and loved flipping through this but it does feel like her instagram in print
ein bisschen melancholisch, ein bisschen künstlerisch, ein bisschen boomer - alles im besten sinne
I won’t rate this book because it doesn’t need to be rated. I need to take more pictures! This was so cool.
An Instagram project turned book that captures what I wish Instagram still was. Her musings on friends and inspirations, alive and gone, along with her unwavering empathy and artistic dedication is as admirable as always. Definitely added some books to my to-read shelf and found myself going down interesting and enlightening Wikipedia holes…
This book is a day-by-day photo that Smith posted on her Instagram along with what she wrote to go along with it. It is a whole years worth of posts and very interesting. I enjoy how she uses Instagram as an art outlet for herself and to shard what interests her with others. This book gives you a taste of her posts and I suggest following her Instagram if you enjoy this book.
Patti Smith is an interesting person as always and interesting in the kind of compliment you give when you don’t know what you’re complimenting or if it’s really a compliment. Both I will say I felt the ever stretching goal of being well read more in reach from how much of the figures she mentioned that I knew or had already read. But her work is always a reminder to me that my absolute favorite types of creatives are those who are able to recognize and give credit to those who precede them and give praise and encouragement to all those who follow. She understands the power of community development she really does… even in the form of stock photography and 2015 instagram posts.
এক কথায় রিভিউ: এই বইয়ের হার্ডকপি না কিনলে জীবন বৃথা হয়ে যাচ্ছে!
বিস্তারিত পাঠপ্রতিক্রিয়া: "অ্যা বুক অফ ডেজ" - বাংলায় বলতে গেলে হয় দিনলিপির বই। এই বইয়ে প্যাটি স্মিথ নিজস্ব পোলারয়েড আর সেলফোন ক্যামেরায় তোলা সখের ছবি দিয়ে ৩৬৬ বার হ্যালো বলতে চেয়েছেন। পাঠ প্রতিক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রত্যেকটা দিনের ছবি আর ক্যাপশনের স্ন্যাপশট যুক্ত করে দিতে না পারলে অনুভূতি প্রকাশ অসম্পূর্ণ থেকে যাচ্ছে! কিন্তু ব্লগ পোস্টের মতো গুডরিডসে এলবাম যোগ করার সুযোগ নেই। তাই অতৃপ্তিই সই।
জানুয়ারি ১ তারিখের এন্ট্রি ছিল এমন: A new year is unfolding, the unknown before us, brimming with possibilities! ক্যাপশনের সাথে সাগরের মুখোমুখি দাঁড়ানো এক যুবকের সাদাকালো ছবি। এভাবে প্রতিটি দিনের এন্ট্রিতে প্যাট্রিশিয়ার তোলা একটি করে ছবি আর গল্পের মতো ক্যাপশনসহ এক বছরের ৩৬৬ টি দিনের লিপি দিয়ে মোড়ানো বই "অ্যা বুক অফ ডেজ"। লেখিকার নিত্যকার দিনের মানডেন ছবি; ক্যাফে, চশমা, কোট হ্যাংগার, চায়ের কাপ, ডায়েরির পাতা, ছোটবেলার প্রিয় ছবির বই (এরাউন্ড দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন ওয়ান থাউজ্যান্ড পিকচারস), গীটার থেকে শুরু করে বিখ্যাত সব আর্টিস্টদের পোট্রেইট, তাঁদের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য, সমাধিফলক, বিছানা, বই, লাইব্রেরি, শহর সবকিছুই ঠাঁই পেয়েছে বইয়ের পাতায়। কোনো এক গ্রীষ্মের ছুটিতে প্যারিসের মনপাহরনাজ সিমেট্রিতে গিয়ে একদিন সারাবেলা বসে ছিলাম। জঁ-পল সার্ত্র, সিমোন দ্য বোভোয়ার, আর বোদলেয়ারের বাঁধানো সমাধির কাছে চুপচাপ বসে থেকে মনে হচ্ছিল শত শত বছর আগে চলে যাওয়া এই মানুষগুলোর আত্মার কিছুটা কাছে পাচ্ছি। কাছে পাওয়ার এই অনুভূতির অনেকটুকু পেয়েছি প্যাট্রিশিয়ার জাদুকরী লেখনী আর ছবিতে। ভার্জিনিয়া উলফ, জর্জিয়া ও’কিফ, জোয়ান ডিডিয়ন, মুরাকামি, রোজা পার্ক, গ্রেটা থানবার্গ, আলবের কাম্যু, দান্তে আলিগিয়েরি, এদিত পিয়াফ, জঁ ককতো, লেনন, বব ডিলান, এলভিস প্রিসলি, ফ্রিদা, গিইয়োম আপলিনের, জয়েস, ববি ফিসার এঁদের প্রতিটি ছবি যেন একটি ছোট গল্প! সবার জীবনের স্ন্যাপশট ছবি-ক্যাপশন পড়তে গিয়ে মনে হলো ওঁরা প্রাণের কত কাছের! আরও কাছে পেয়েছি এলিস বলকে, যে লেপ্রসির প্রথম সফল চিকিৎসা করেছিল! অথচ নারী সায়েন্টিস্ট ছিল বলে জীবদ্দশায় কোনো স্বীকৃতিই পায়নি সে! বইয়ের পাতায় আর ঠাঁই পেয়েছে মারি ক্যুরি যে বিজ্ঞানের দুই শাখায় নোবেল পুরষ্কার প্রাপ্ত পৃথিবীর একমাত্র সায়েন্টিস্ট, আরও আছে মারিয়াম মির্জখনি যে কিনা প্রথম নারী হিসেবে গণিতের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার ফিল্ডস মেডেল পেয়েছিল! জাপানের শিল্পী ইয়োকো ওনোর পোট্রের্ট কী অদ্ভুত সুন্দর! যেন ছবিতে কেবল মুখখানা নয়, পুরো একটা চরিত্র ধরা পড়েছে! ওনোর জন্ম ১৯৩৩ সালে, দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের কিছু আগে। শৈশব আর কিশোরীকালে খুব কাছে থেকে দেখা যুদ্ধের ভয়াবহতা ওনোর মনে ভীষণ ছাপ ফেলে। পরবর্তীতে সে যুদ্ধ-আহত জাপানকের স্মৃতি বুকে ধরে লেননের পাশে দাঁড়িয়ে শান্তি আর মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেছিল।
এই বই পড়ার নিয়ম হলো প্রতিদিন একটু একটু শ্বাস নেয়ার মতো করে, পাতা বাঁচিয়ে দীর্ঘসময় ধরে আস্বাদ করতে হবে। আমি লোভী পড়ুয়া, তাই এক দিনেই পড়ে ফেলেছি। সে যাই হোক, অদ্ভুত সুন্দর আর দুর্মূল্যের এই বইটিকে নিরদ্বিধায় বুকশেলফের close-to-my-heart তাকে তুলে রাখা চলে!
বিস্তারিত পাঠপ্রতিক্রিয়া: "অ্যা বুক অফ ডেজ" - বাংলায় বলতে গেলে হয় দিনলিপির বই। এই বইয়ে প্যাটি স্মিথ নিজস্ব পোলারয়েড আর সেলফোন ক্যামেরায় তোলা সখের ছবি দিয়ে ৩৬৬ বার হ্যালো বলতে চেয়েছেন। পাঠ প্রতিক্রিয়ার অংশ হিসেবে প্রত্যেকটা দিনের ছবি আর ক্যাপশনের স্ন্যাপশট যুক্ত করে দিতে না পারলে অনুভূতি প্রকাশ অসম্পূর্ণ থেকে যাচ্ছে! কিন্তু ব্লগ পোস্টের মতো গুডরিডসে এলবাম যোগ করার সুযোগ নেই। তাই অতৃপ্তিই সই।
জানুয়ারি ১ তারিখের এন্ট্রি ছিল এমন: A new year is unfolding, the unknown before us, brimming with possibilities! ক্যাপশনের সাথে সাগরের মুখোমুখি দাঁড়ানো এক যুবকের সাদাকালো ছবি। এভাবে প্রতিটি দিনের এন্ট্রিতে প্যাট্রিশিয়ার তোলা একটি করে ছবি আর গল্পের মতো ক্যাপশনসহ এক বছরের ৩৬৬ টি দিনের লিপি দিয়ে মোড়ানো বই "অ্যা বুক অফ ডেজ"। লেখিকার নিত্যকার দিনের মানডেন ছবি; ক্যাফে, চশমা, কোট হ্যাংগার, চায়ের কাপ, ডায়েরির পাতা, ছোটবেলার প্রিয় ছবির বই (এরাউন্ড দ্যা ওয়ার্ল্ড ইন ওয়ান থাউজ্যান্ড পিকচারস), গীটার থেকে শুরু করে বিখ্যাত সব আর্টিস্টদের পোট্রেইট, তাঁদের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য, সমাধিফলক, বিছানা, বই, লাইব্রেরি, শহর সবকিছুই ঠাঁই পেয়েছে বইয়ের পাতায়। কোনো এক গ্রীষ্মের ছুটিতে প্যারিসের মনপাহরনাজ সিমেট্রিতে গিয়ে একদিন সারাবেলা বসে ছিলাম। জঁ-পল সার্ত্র, সিমোন দ্য বোভোয়ার, আর বোদলেয়ারের বাঁধানো সমাধির কাছে চুপচাপ বসে থেকে মনে হচ্ছিল শত শত বছর আগে চলে যাওয়া এই মানুষগুলোর আত্মার কিছুটা কাছে পাচ্ছি। কাছে পাওয়ার এই অনুভূতির অনেকটুকু পেয়েছি প্যাট্রিশিয়ার জাদুকরী লেখনী আর ছবিতে। ভার্জিনিয়া উলফ, জর্জিয়া ও’কিফ, জোয়ান ডিডিয়ন, মুরাকামি, রোজা পার্ক, গ্রেটা থানবার্গ, আলবের কাম্যু, দান্তে আলিগিয়েরি, এদিত পিয়াফ, জঁ ককতো, লেনন, বব ডিলান, এলভিস প্রিসলি, ফ্রিদা, গিইয়োম আপলিনের, জয়েস, ববি ফিসার এঁদের প্রতিটি ছবি যেন একটি ছোট গল্প! সবার জীবনের স্ন্যাপশট ছবি-ক্যাপশন পড়তে গিয়ে মনে হলো ওঁরা প্রাণের কত কাছের! আরও কাছে পেয়েছি এলিস বলকে, যে লেপ্রসির প্রথম সফল চিকিৎসা করেছিল! অথচ নারী সায়েন্টিস্ট ছিল বলে জীবদ্দশায় কোনো স্বীকৃতিই পায়নি সে! বইয়ের পাতায় আর ঠাঁই পেয়েছে মারি ক্যুরি যে বিজ্ঞানের দুই শাখায় নোবেল পুরষ্কার প্রাপ্ত পৃথিবীর একমাত্র সায়েন্টিস্ট, আরও আছে মারিয়াম মির্জখনি যে কিনা প্রথম নারী হিসেবে গণিতের সর্বোচ্চ সম্মানজনক পুরস্কার ফিল্ডস মেডেল পেয়েছিল! জাপানের শিল্পী ইয়োকো ওনোর পোট্রের্ট কী অদ্ভুত সুন্দর! যেন ছবিতে কেবল মুখখানা নয়, পুরো একটা চরিত্র ধরা পড়েছে! ওনোর জন্ম ১৯৩৩ সালে, দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের কিছু আগে। শৈশব আর কিশোরীকালে খুব কাছে থেকে দেখা যুদ্ধের ভয়াবহতা ওনোর মনে ভীষণ ছাপ ফেলে। পরবর্তীতে সে যুদ্ধ-আহত জাপানকের স্মৃতি বুকে ধরে লেননের পাশে দাঁড়িয়ে শান্তি আর মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেছিল।
এই বই পড়ার নিয়ম হলো প্রতিদিন একটু একটু শ্বাস নেয়ার মতো করে, পাতা বাঁচিয়ে দীর্ঘসময় ধরে আস্বাদ করতে হবে। আমি লোভী পড়ুয়া, তাই এক দিনেই পড়ে ফেলেছি। সে যাই হোক, অদ্ভুত সুন্দর আর দুর্মূল্যের এই বইটিকে নিরদ্বিধায় বুকশেলফের close-to-my-heart তাকে তুলে রাখা চলে!