Take a photo of a barcode or cover
adventurous
emotional
tense
fast-paced
Plot or Character Driven:
A mix
Strong character development:
Complicated
Loveable characters:
Complicated
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
Complicated
adventurous
challenging
dark
tense
medium-paced
Plot or Character Driven:
Character
Strong character development:
Yes
Loveable characters:
Yes
Diverse cast of characters:
Complicated
Flaws of characters a main focus:
Complicated
Minor: Animal death, Terminal illness, Violence, Excrement, Vomit
adventurous
hopeful
slow-paced
Plot or Character Driven:
Character
Strong character development:
Yes
Loveable characters:
Yes
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
No
adventurous
dark
mysterious
tense
slow-paced
Plot or Character Driven:
A mix
Strong character development:
No
Flaws of characters a main focus:
No
adventurous
funny
hopeful
fast-paced
Plot or Character Driven:
Character
Strong character development:
Yes
Loveable characters:
Yes
Diverse cast of characters:
Yes
adventurous
hopeful
mysterious
reflective
fast-paced
Plot or Character Driven:
A mix
Strong character development:
Yes
Loveable characters:
Yes
Diverse cast of characters:
Complicated
Flaws of characters a main focus:
Complicated
A great choice for my first Stephen King book; it gave me Yellowjacket vibes in the best way. A young girl slowly starts losing her grip on reality whilst in the wilderness. You never know what’s really happening or what isn’t.
I just didn’t understand the baseball references haha
I just didn’t understand the baseball references haha
adventurous
dark
emotional
funny
hopeful
mysterious
tense
medium-paced
Plot or Character Driven:
Character
Strong character development:
Yes
Loveable characters:
Yes
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
No
This book is so freaky! Basically because it is set in my backyard
অনেকবার অবাক হয়ে ভেবেছি- "What's this absolute craze of Americans about baseball?" এই বইটায় জিনিসটা আরো চূড়ান্ত রকম ছিল ⚾️ বইয়ের টাইটেলের টম গর্ডন '৯০ এর একজন বেসবল খেলোয়াড়। এই নামে একজন বাস্তব-জীবনের বেসবল খেলোয়াড়ও রয়েছেন, কিন্তু তিনি আলাদা মানুষ।
-- BOOK 04 OF MAY --
কাহিনীসংক্ষেপঃ
বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর ট্রিশা এবং পিট ম্যাকফারল্যান্ডের থাকার সিদ্ধান্ত হয় তাদের মায়ের সাথে। ব্যাপারটা নয় বছর বয়েসী ট্রিশা বেশ মানিয়ে নিলেও তার বড় ভাই পিট খুবই অসন্তুষ্ট হয়। উঠতে-বসতে সেটা জানিয়ে দিতে সে কার্পণ্য করে না বিধায় সারাক্ষণ তার মায়ের সাথে ঝগড়া লেগে থাকে। আর সেই ঝগড়াই ডেকে আনে এক দুর্ঘটনা।
প্রতি সপ্তাহান্তে নিজের পছন্দমতো বিভিন্ন জায়গায় ছেলে-মেয়েকে ট্রিপে নিয়ে যেতো কুইলা অ্যান্ডারসেন - তাদের মা। স্বভাবত - প্রতিটি জায়গা নিয়েই অভিযোগ করতো পিট। অ্যাপালাচিয়ান ট্রেইলে যখন তারা হাইকিং এর জন্য যায়, রাস্তায় পুরোটা সময় তর্ক চলতে থাকে পিট এবং কুইলার। তাতে অতিষ্ঠ হয়ে এবং কিছুটা প্রস্রাবের বেগ পাওয়ায় ট্রিশা তাদের না জানিয়েই একটি ঝোপের পেছনে চলে যায়।
লোকচক্ষুর আড়ালের কোনো জায়গা খুঁজতে গিয়ে আস্তে আস্তে মেইন ট্রেইল ছেড়ে জঙ্গলের ভেতরদিকে ঢুকে যেতে থাকে ট্রিশা। কাজ সেরে উঠে দাঁড়িয়ে সিদ্ধান্ত নেয় পেছনে ঘুরে আবার রাস্তা ধরার চেয়ে সামনে এগিয়ে এক ফাঁকে রাস্তায় উঠে পড়বে সে। কিন্তু যত এগোতে থাকে বুঝতে পারে সে রাস্তার কাছে না গিয়ে দূরে যাচ্ছে এবং কয়েক ঘণ্টা কেটে যাবার পর বুঝতে পারে তাকে খুঁজতে না আসলে তার আবার জনবসতিতে ফিরে যাবার সম্ভাবনা নেই।
বেসবলপ্রিয় এবং টম গর্ডনের ডাই-হার্ড ফ্যান ট্রিশা পরের সময়টা কাটায় তার ওয়াকম্যানে রেড সক্সের খেলার ধারাভাষ্য শুনে - যে টিমে তার প্রিয় খেলোয়াড়টি খেলত, উদ্ধার হবার রাস্তা খোঁজার ব্যর্থ চেষ্টা করে, বনের পোকা আর মশার কামড়ে ক্ষত-বিক্ষত হয়ে সময় গুণতে গুণতে এবং টম গর্ডনের সাথে নিজের কল্পনায় কথা বলতে বলতে।
পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ
মিস্টার হরর কিং-এর সব হরর/সাইকোলজিক্যাল জন্রার লেখা পড়েছি সব এবছর। তাই ভাবলাম একটু অন্য জন্রা পড়ি প্লাস, এই বইয়ের মুভি এডাপ্টেশনের খবর এলো দু'দিন আগেই। সেকারণে বইটা পড়ে নিলাম আগে আগে।
আমার রিভিউ যারা ফলো করেন টুকটাক তাদের এরমধ্যেই জানা আছে কিং-এর যেকোনো বইতে নেগেটিভ ফিডব্যাক দেয়া এই বান্দার পক্ষে অসম্ভব, অতএব আমার পোস্টে তার নাম দেখলেই ৫/৫ ধরে নিয়ে এবং পজিটিভ রিভিউয়ের আশাতেই পড়বেন।
মুভি-সিরিজ বা অন্যান্য বইতে বেসবল ক্রেজটা দেখে আমার কখনো ইচ্ছা হয় নি গেইমটার ব্যাপারে একটু জানি, স্বাভাবিকভাবেই বেসবলের ব্যাপারে আমার জ্ঞান শূন্য রয়ে গিয়েছে। সে হিসেবে খেলা নিয়ে লেখা অংশগুলো আমার আগ্রহ না পেয়ে বা না পড়েই পাতা উলটে চলে যাবার কথা, অথচ সেগুলোও আমি খুব আনন্দ সহকারে পড়েছি। এই কিং লোকটার অদ্ভুত গুণ আছে যাতে আপনার আগ্রহ নেই তাও পড়িয়ে ফেলার। এই একটা বই পড়েই তীব্ররকম একটা ইচ্ছা হচ্ছে বেসবল নিয়ে একটু জানি।
বইয়ের আলাপে আসি - কিং-এর যেই জিনিসটার কারণে আমি বহুকাল ধরে তার বিশাল ভক্ত সেটা হলো তিনি জানেন কিভাবে একটা গল্প বলতে হয় এবং কিভাবে পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে হয়। তার প্রতিটি বইয়ে চরিত্রের খুব কাছে পৌঁছে যাওয়াটা পানির মত সহজ আর এটা একটা বইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই নভেলটা অন্যতম উদাহরণ। আর তাছাড়া তুলনামূলকভাবে দৈর্ঘ্যে অনেক ছোট হওয়ায় অল্পসময়ে পড়ে ফেলতে পারবেন।
-- BOOK 04 OF MAY --
কাহিনীসংক্ষেপঃ
বাবা-মায়ের ডিভোর্সের পর ট্রিশা এবং পিট ম্যাকফারল্যান্ডের থাকার সিদ্ধান্ত হয় তাদের মায়ের সাথে। ব্যাপারটা নয় বছর বয়েসী ট্রিশা বেশ মানিয়ে নিলেও তার বড় ভাই পিট খুবই অসন্তুষ্ট হয়। উঠতে-বসতে সেটা জানিয়ে দিতে সে কার্পণ্য করে না বিধায় সারাক্ষণ তার মায়ের সাথে ঝগড়া লেগে থাকে। আর সেই ঝগড়াই ডেকে আনে এক দুর্ঘটনা।
প্রতি সপ্তাহান্তে নিজের পছন্দমতো বিভিন্ন জায়গায় ছেলে-মেয়েকে ট্রিপে নিয়ে যেতো কুইলা অ্যান্ডারসেন - তাদের মা। স্বভাবত - প্রতিটি জায়গা নিয়েই অভিযোগ করতো পিট। অ্যাপালাচিয়ান ট্রেইলে যখন তারা হাইকিং এর জন্য যায়, রাস্তায় পুরোটা সময় তর্ক চলতে থাকে পিট এবং কুইলার। তাতে অতিষ্ঠ হয়ে এবং কিছুটা প্রস্রাবের বেগ পাওয়ায় ট্রিশা তাদের না জানিয়েই একটি ঝোপের পেছনে চলে যায়।
লোকচক্ষুর আড়ালের কোনো জায়গা খুঁজতে গিয়ে আস্তে আস্তে মেইন ট্রেইল ছেড়ে জঙ্গলের ভেতরদিকে ঢুকে যেতে থাকে ট্রিশা। কাজ সেরে উঠে দাঁড়িয়ে সিদ্ধান্ত নেয় পেছনে ঘুরে আবার রাস্তা ধরার চেয়ে সামনে এগিয়ে এক ফাঁকে রাস্তায় উঠে পড়বে সে। কিন্তু যত এগোতে থাকে বুঝতে পারে সে রাস্তার কাছে না গিয়ে দূরে যাচ্ছে এবং কয়েক ঘণ্টা কেটে যাবার পর বুঝতে পারে তাকে খুঁজতে না আসলে তার আবার জনবসতিতে ফিরে যাবার সম্ভাবনা নেই।
বেসবলপ্রিয় এবং টম গর্ডনের ডাই-হার্ড ফ্যান ট্রিশা পরের সময়টা কাটায় তার ওয়াকম্যানে রেড সক্সের খেলার ধারাভাষ্য শুনে - যে টিমে তার প্রিয় খেলোয়াড়টি খেলত, উদ্ধার হবার রাস্তা খোঁজার ব্যর্থ চেষ্টা করে, বনের পোকা আর মশার কামড়ে ক্ষত-বিক্ষত হয়ে সময় গুণতে গুণতে এবং টম গর্ডনের সাথে নিজের কল্পনায় কথা বলতে বলতে।
পাঠ-প্রতিক্রিয়াঃ
মিস্টার হরর কিং-এর সব হরর/সাইকোলজিক্যাল জন্রার লেখা পড়েছি সব এবছর। তাই ভাবলাম একটু অন্য জন্রা পড়ি প্লাস, এই বইয়ের মুভি এডাপ্টেশনের খবর এলো দু'দিন আগেই। সেকারণে বইটা পড়ে নিলাম আগে আগে।
আমার রিভিউ যারা ফলো করেন টুকটাক তাদের এরমধ্যেই জানা আছে কিং-এর যেকোনো বইতে নেগেটিভ ফিডব্যাক দেয়া এই বান্দার পক্ষে অসম্ভব, অতএব আমার পোস্টে তার নাম দেখলেই ৫/৫ ধরে নিয়ে এবং পজিটিভ রিভিউয়ের আশাতেই পড়বেন।
মুভি-সিরিজ বা অন্যান্য বইতে বেসবল ক্রেজটা দেখে আমার কখনো ইচ্ছা হয় নি গেইমটার ব্যাপারে একটু জানি, স্বাভাবিকভাবেই বেসবলের ব্যাপারে আমার জ্ঞান শূন্য রয়ে গিয়েছে। সে হিসেবে খেলা নিয়ে লেখা অংশগুলো আমার আগ্রহ না পেয়ে বা না পড়েই পাতা উলটে চলে যাবার কথা, অথচ সেগুলোও আমি খুব আনন্দ সহকারে পড়েছি। এই কিং লোকটার অদ্ভুত গুণ আছে যাতে আপনার আগ্রহ নেই তাও পড়িয়ে ফেলার। এই একটা বই পড়েই তীব্ররকম একটা ইচ্ছা হচ্ছে বেসবল নিয়ে একটু জানি।
বইয়ের আলাপে আসি - কিং-এর যেই জিনিসটার কারণে আমি বহুকাল ধরে তার বিশাল ভক্ত সেটা হলো তিনি জানেন কিভাবে একটা গল্প বলতে হয় এবং কিভাবে পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখতে হয়। তার প্রতিটি বইয়ে চরিত্রের খুব কাছে পৌঁছে যাওয়াটা পানির মত সহজ আর এটা একটা বইয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। এই নভেলটা অন্যতম উদাহরণ। আর তাছাড়া তুলনামূলকভাবে দৈর্ঘ্যে অনেক ছোট হওয়ায় অল্পসময়ে পড়ে ফেলতে পারবেন।
medium-paced
Strong character development:
Yes
Diverse cast of characters:
No