Take a photo of a barcode or cover
dark
mysterious
tense
medium-paced
Plot or Character Driven:
Plot
Strong character development:
No
Loveable characters:
No
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
Complicated
mysterious
tense
medium-paced
Plot or Character Driven:
A mix
Strong character development:
No
Loveable characters:
Complicated
Diverse cast of characters:
Yes
Flaws of characters a main focus:
Yes
dark
informative
mysterious
tense
medium-paced
Plot or Character Driven:
Character
Strong character development:
No
Loveable characters:
Yes
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
Yes
dark
mysterious
medium-paced
উপন্যাসের ক্ষেত্রে আমি যেটা পছন্দ করি তা হলো কি ঘটছে সেটা যেন লেখা পড়ে ভিজ্যুয়ালাইজ করা যায়, তথা চলচ্চিত্রের মতো চোখের সামনে দৃশ্যগুলো যেন ভেসে উঠতে থাকে। শুনতে হয়তো সহজ শোনাচ্ছে, কিন্তু উইলিয়াম ফকনারের টার্মগুলো ধার করেই বলি - লেখকের পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, কল্পনাশক্তি এবং অভিজ্ঞতার মিশেল উপন্যাসে ঘটলেই মনে হয় কেবল এই ব্যাপারটা সম্ভব।
ঠিক যে কারণে স্টিফেন কিং আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক। এই যে, প্রিয় লেখকের নামটা বলার সঙ্গে সঙ্গেই কেবল বইয়ের নাম নয়, তার বিভিন্ন উপন্যাস বা ছোটগল্পের চরিত্রগুলোর কথা এমনভাবে মনে পড়ে যাচ্ছে যেন তাদের সাথে আমি যুগ যুগ ধরে পরিচিত। ডেরি, জেরুসালেম'স লট কিংবা ক্যাসেল রকের চিত্র ভেসে উঠছে চোখের সামনে। ক্যারির ক্লাসিক প্রম সীন, ওভারলুক হোটেলে জ্যাক টরেন্সের স্লো ডিসেন্ট ইনটু ম্যাডনেস, পেনিওয়াইজ দ্য ক্লাউনের বৃষ্টিস্নাত ডেরিতে প্রথম আবির্ভাব সবকিছু একপলকে চোখের সামনে খেলে গেলো। মাঝে মাঝে মনে হয় এতো বেশি পরিচিত হয়ে গিয়েছি যে আমার অর্ধেক সত্ত্বা ওই জায়গাগুলোতেই বসবাস করছে।
এতোকিছু বলা যে সূত্রে, Sai King ব্যতীত আরেকজন লেখক ইদানীং আমার খুবই নজর কাড়ছেন, তিনি হলেন Peter Swanson... ইদানীং বলা ভুল, 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ কিলিং' আমি পড়েছিলাম তিন বছর আগে - পড়ার সাথে সাথেই পিটার সোয়ানসন আমার টপ ফেভারিট লিস্টে চলে এসেছিলেন। এরপর উনার দুইটা বই শুরু করেও ব্যস্ততা বা বিভিন্ন ছুতোয় শেষ করা হয়ে উঠে নি। এক সপ্তাহ আগে প্রকাশিত হয়েছে 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ কিলিং' এর সিক্যুয়েল 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ সেভিং'। গতোকাল একবসায় পড়া শেষ করে এখন পর্যন্ত একটানা ভেবেই যাচ্ছি বইটা নিয়ে।
বলাই বাহুল্য, পিটার সোয়ানসন কিং-এর বড়সড় ভক্ত। Sai King-কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে 'ফ্রম ইয়োর বিগেস্ট ফ্যান' লেখা থেকে শুরু করে নিজের উপন্যাস 'Eight Perfect Murders' এ মূল উপাদানের একটি হিসেবে রেখেছেন কিং-এর উপন্যাস। এছাড়া তার বইতে বেশ কয়েকবার করে কিং-এর রেফারেন্স দিয়ে থাকেন। মূলত তাকে দেখে শেখা উচিত একজন লেখককে আইডল হিসাবে মানা মানেই এই নয় যে নিজের লেখায় তার হুবহু কপি করতে হবে, যেটা হুমায়ূন আহমেদের দারাজ ভার্সনরা আজকাল করার চেষ্টা করেন। বরং তার থেকে শিখে তার সবচেয়ে বড় গুণগুলো নিজের লেখার মধ্যেও ধরতে চেষ্টা করাটা আসল ভক্তের সফলতা।
'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ সেভিং' পড়বার আগে 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ কিলিং' পড়ে নিতে বলবো। কাহিনী বুঝবার জন্য আগেরটা পড়বার প্রয়োজন নেই, কিন্তু গল্পের খাতিরে আগের বইয়ের চরিত্র এখানে এসেছে আর প্রথম বইটার প্রায় সম্পূর্ণ স্পয়লার এতে দেয়া হয়েছে। প্রথমটা না পড়লে সিক্যুয়েলটা বুঝতে হয়তো কোনো সমস্যা হবে না, কিন্তু সিক্যুয়েল পড়বার পর প্রথমটা পড়ার আর কোনো আগ্রহ থাকবে না।
খুব অল্প বাক্যে কাহিনীর ব্যাপারে একটু ধারণা দিচ্ছি। উপন্যাসে হেনরি কিমবল কাজ করছেন একজন প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর হিসেবে। তার কাছে সাহায্যের আশা নিয়ে আসে জোয়ান হোয়েলেন, যার পূর্ববর্তী নাম ছিলো জোয়ান গ্রিভ এবং এককালে সে কিছুদিনের জন্য মিস্টার কিমবলের ছাত্রী ছিলো। ডিটেকটিভ কিমবলের কাছে নিজের একটি সন্দেহের কথা প্রকাশ করে সে। যথারীতি সেই সন্দেহের সত্যতা যাচাইয়ের কাজে নামেন কিমবল। এবং তা করতে গিয়ে তার সামনে প্রকাশিত হয় ভয়াবহ কিছু ঘটনা।
ভীষণ চমৎকারভাবে চরিত্র রূপায়ন এবং গল্পের পটভূমি প্রতিষ্ঠা করেছেন সোয়ানসন। 'মোরালি গ্রে ক্যারেকটার' তার স্পেশালিটি - নিজের মনের হেলদোল হতে থাকবে চরিত্রগুলোকে কি সাপোর্ট করা উচিত নাকি উচিত নয়। ভিলেন কিংবা ডার্ক হিরো দুইভাবেই তার অনেক চরিত্রকে আখ্যা দেয়া যায়। এখানে ব্যতিক্রম হয় নি। আমি বুক সিরিজ খুব একটা পড়ি না, কারণ বেশিরভাগ সময়েই সিক্যুয়েল হতাশ করে। এইক্ষেত্রে করে নি বুঝতেই পারছেন। লিলি কিন্টনারের চরিত্র আগের চেয়েও বেশি ভালো করে ফুটে উঠেছে এখানে, সাথে কিমবল-লিলির সম্পর্কটা যেভাবে দেখানো হয়েছে ব্যাপারটা অন্যরকম সুন্দর মনে হলো।
প্রথম বইটার মতো এখানে মাথাখারাপ করে দেওয়া একগাদা টুইস্ট হয়তো নেই, কিন্তু বেশ বড়সড় একটি টুইস্ট ছিলো যেটি গল্পে আটকে রাখতে যথেষ্ট মনে হয়েছে। ছোটখাটো সারপ্রাইজ বা গল্পের অন্য স্রোতে মোড় নেওয়া তো রয়েছেই। লেখনশৈলীর কারণে ক্রমাগত রোমাঞ্চ খোঁজার প্রয়োজন হয় নি, তবে সেটাও ঠিকঠাক পরিমাণে ছিলো।
থ্রিলারভক্ত হবার পরেও স্বীকার করতে হবে আজ-কাল এই ঘরানা খানিকটা পানসে হয়ে যাচ্ছে। একই ধরণের গল্প বা একই ধরণের ক্লাইম্যাক্স দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে পড়ছি। এর মধ্যে পিটার সোয়ানসন আবার নতুন করে থ্রিলারের প্রতি ভালো লাগা ফিরিয়ে আনলেন কিছুটা সময়ের জন্য।শেষ মনে পড়ে দু'হাজার বিশে আমি সব বইয়ের বিস্তারিত রিভিউ লিখতাম, একুশে কিছু লিখেছি। ইদানীং গুডরিডসে সংক্ষিপ্ত রিভিউ দিয়েই কাজ সারা। এই বইটার কারণে অনেকদিন পর বড় কিছু লিখলাম।
ঠিক যে কারণে স্টিফেন কিং আমার সবচেয়ে প্রিয় লেখক। এই যে, প্রিয় লেখকের নামটা বলার সঙ্গে সঙ্গেই কেবল বইয়ের নাম নয়, তার বিভিন্ন উপন্যাস বা ছোটগল্পের চরিত্রগুলোর কথা এমনভাবে মনে পড়ে যাচ্ছে যেন তাদের সাথে আমি যুগ যুগ ধরে পরিচিত। ডেরি, জেরুসালেম'স লট কিংবা ক্যাসেল রকের চিত্র ভেসে উঠছে চোখের সামনে। ক্যারির ক্লাসিক প্রম সীন, ওভারলুক হোটেলে জ্যাক টরেন্সের স্লো ডিসেন্ট ইনটু ম্যাডনেস, পেনিওয়াইজ দ্য ক্লাউনের বৃষ্টিস্নাত ডেরিতে প্রথম আবির্ভাব সবকিছু একপলকে চোখের সামনে খেলে গেলো। মাঝে মাঝে মনে হয় এতো বেশি পরিচিত হয়ে গিয়েছি যে আমার অর্ধেক সত্ত্বা ওই জায়গাগুলোতেই বসবাস করছে।
এতোকিছু বলা যে সূত্রে, Sai King ব্যতীত আরেকজন লেখক ইদানীং আমার খুবই নজর কাড়ছেন, তিনি হলেন Peter Swanson... ইদানীং বলা ভুল, 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ কিলিং' আমি পড়েছিলাম তিন বছর আগে - পড়ার সাথে সাথেই পিটার সোয়ানসন আমার টপ ফেভারিট লিস্টে চলে এসেছিলেন। এরপর উনার দুইটা বই শুরু করেও ব্যস্ততা বা বিভিন্ন ছুতোয় শেষ করা হয়ে উঠে নি। এক সপ্তাহ আগে প্রকাশিত হয়েছে 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ কিলিং' এর সিক্যুয়েল 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ সেভিং'। গতোকাল একবসায় পড়া শেষ করে এখন পর্যন্ত একটানা ভেবেই যাচ্ছি বইটা নিয়ে।
বলাই বাহুল্য, পিটার সোয়ানসন কিং-এর বড়সড় ভক্ত। Sai King-কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে 'ফ্রম ইয়োর বিগেস্ট ফ্যান' লেখা থেকে শুরু করে নিজের উপন্যাস 'Eight Perfect Murders' এ মূল উপাদানের একটি হিসেবে রেখেছেন কিং-এর উপন্যাস। এছাড়া তার বইতে বেশ কয়েকবার করে কিং-এর রেফারেন্স দিয়ে থাকেন। মূলত তাকে দেখে শেখা উচিত একজন লেখককে আইডল হিসাবে মানা মানেই এই নয় যে নিজের লেখায় তার হুবহু কপি করতে হবে, যেটা হুমায়ূন আহমেদের দারাজ ভার্সনরা আজকাল করার চেষ্টা করেন। বরং তার থেকে শিখে তার সবচেয়ে বড় গুণগুলো নিজের লেখার মধ্যেও ধরতে চেষ্টা করাটা আসল ভক্তের সফলতা।
'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ সেভিং' পড়বার আগে 'দ্য কাইন্ড ওয়ার্থ কিলিং' পড়ে নিতে বলবো। কাহিনী বুঝবার জন্য আগেরটা পড়বার প্রয়োজন নেই, কিন্তু গল্পের খাতিরে আগের বইয়ের চরিত্র এখানে এসেছে আর প্রথম বইটার প্রায় সম্পূর্ণ স্পয়লার এতে দেয়া হয়েছে। প্রথমটা না পড়লে সিক্যুয়েলটা বুঝতে হয়তো কোনো সমস্যা হবে না, কিন্তু সিক্যুয়েল পড়বার পর প্রথমটা পড়ার আর কোনো আগ্রহ থাকবে না।
খুব অল্প বাক্যে কাহিনীর ব্যাপারে একটু ধারণা দিচ্ছি। উপন্যাসে হেনরি কিমবল কাজ করছেন একজন প্রাইভেট ইনভেস্টিগেটর হিসেবে। তার কাছে সাহায্যের আশা নিয়ে আসে জোয়ান হোয়েলেন, যার পূর্ববর্তী নাম ছিলো জোয়ান গ্রিভ এবং এককালে সে কিছুদিনের জন্য মিস্টার কিমবলের ছাত্রী ছিলো। ডিটেকটিভ কিমবলের কাছে নিজের একটি সন্দেহের কথা প্রকাশ করে সে। যথারীতি সেই সন্দেহের সত্যতা যাচাইয়ের কাজে নামেন কিমবল। এবং তা করতে গিয়ে তার সামনে প্রকাশিত হয় ভয়াবহ কিছু ঘটনা।
ভীষণ চমৎকারভাবে চরিত্র রূপায়ন এবং গল্পের পটভূমি প্রতিষ্ঠা করেছেন সোয়ানসন। 'মোরালি গ্রে ক্যারেকটার' তার স্পেশালিটি - নিজের মনের হেলদোল হতে থাকবে চরিত্রগুলোকে কি সাপোর্ট করা উচিত নাকি উচিত নয়। ভিলেন কিংবা ডার্ক হিরো দুইভাবেই তার অনেক চরিত্রকে আখ্যা দেয়া যায়। এখানে ব্যতিক্রম হয় নি। আমি বুক সিরিজ খুব একটা পড়ি না, কারণ বেশিরভাগ সময়েই সিক্যুয়েল হতাশ করে। এইক্ষেত্রে করে নি বুঝতেই পারছেন। লিলি কিন্টনারের চরিত্র আগের চেয়েও বেশি ভালো করে ফুটে উঠেছে এখানে, সাথে কিমবল-লিলির সম্পর্কটা যেভাবে দেখানো হয়েছে ব্যাপারটা অন্যরকম সুন্দর মনে হলো।
প্রথম বইটার মতো এখানে মাথাখারাপ করে দেওয়া একগাদা টুইস্ট হয়তো নেই, কিন্তু বেশ বড়সড় একটি টুইস্ট ছিলো যেটি গল্পে আটকে রাখতে যথেষ্ট মনে হয়েছে। ছোটখাটো সারপ্রাইজ বা গল্পের অন্য স্রোতে মোড় নেওয়া তো রয়েছেই। লেখনশৈলীর কারণে ক্রমাগত রোমাঞ্চ খোঁজার প্রয়োজন হয় নি, তবে সেটাও ঠিকঠাক পরিমাণে ছিলো।
থ্রিলারভক্ত হবার পরেও স্বীকার করতে হবে আজ-কাল এই ঘরানা খানিকটা পানসে হয়ে যাচ্ছে। একই ধরণের গল্প বা একই ধরণের ক্লাইম্যাক্স দেখতে দেখতে ক্লান্ত হয়ে পড়ছি। এর মধ্যে পিটার সোয়ানসন আবার নতুন করে থ্রিলারের প্রতি ভালো লাগা ফিরিয়ে আনলেন কিছুটা সময়ের জন্য।শেষ মনে পড়ে দু'হাজার বিশে আমি সব বইয়ের বিস্তারিত রিভিউ লিখতাম, একুশে কিছু লিখেছি। ইদানীং গুডরিডসে সংক্ষিপ্ত রিভিউ দিয়েই কাজ সারা। এই বইটার কারণে অনেকদিন পর বড় কিছু লিখলাম।
waitttttt i’m RARELY one to read sequels, especially thriller sequels from one i read years ago. however!!!!!! this kinda ate. i really enjoy how peter swanson builds his stories. i don’t think this is a twisty thriller with twist after twist like the first book in this series. you pretty much know what’s going on most of the time, but it’s just so interesting you want to keep reading and see it all unfold. not a new favorite thriller of all time as i did have sooooome issues with pacing, but other than that i can’t really fault it. don’t read this if you haven’t read the first one, it spoils it!!!!
Detective/PI stories don’t usually work for me, but this one did
mysterious
medium-paced
Plot or Character Driven:
A mix
Strong character development:
No
Loveable characters:
Complicated
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
Yes
mysterious
fast-paced
Plot or Character Driven:
Plot
Strong character development:
Yes
Loveable characters:
Complicated
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
Complicated
adventurous
challenging
dark
emotional
mysterious
reflective
tense
fast-paced
Plot or Character Driven:
A mix
Strong character development:
Complicated
Loveable characters:
Complicated
Diverse cast of characters:
No
Flaws of characters a main focus:
Yes